পেশাগত দিক থেকে ডসমন্ড টুটো ছিলেন একজন-
ক) ধর্মযাজক
খ) বর্ণবাদ বিরোধী নেতা
গ) রাজনৈতিক নেতা
ঘ) মানবতাবাদী নেতা
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
ডেসমন্ড টুটু দক্ষিণ আফ্রিকার একজন অ্যাংলিকান আর্চবিশপ বা ধর্মযাজক ছিলেন। তিনি তাঁর ধর্মীয় পরিচয়ের পাশাপাশি বর্ণবাদ বিরোধী আন্দোলনের একজন অন্যতম নেতা হিসেবে বিশ্বজুড়ে সম্মানিত ছিলেন। তবে তাঁর মূল পেশা ছিল ধর্মযাজকের
Related Questions
ক) আইয়ুব খান
খ) শেখ মুজিব
গ) ইন্ধিরা গান্ধী
ঘ) ম্যান্ডেলা
Note : 'Long Walk to Freedom' হলো দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদ বিরোধী নেতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি নেলসন ম্যান্ডেলার আত্মজীবনী। বইটি ১৯৯৪ সালে প্রকাশিত হয়
ক) এইডস বিরোধী প্রচারণা
খ) দুর্ভিক্ষ হ্রাসের জন্য কর্মসূচি
গ) যু্দ্ধবিরোধী প্রচারণা
ঘ) একটাও না
Note : নেলসন ম্যান্ডেলার কারাবন্দী জীবনের সেল নম্বর ছিল ৪৬৬/৬৪। তিনি এই নম্বরটি ব্যবহার করে বিশ্বব্যাপী এইচআইভি/এইডস সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য '46664' নামে একটি প্রচারণা শুরু করেন। তাই এটি একটি এইডস বিরোধী প্রচারণা
ক) জাপান
খ) নরওয়ে
গ) সাউথ আফ্রিকা
ঘ) কুয়েত
Note : বর্ণবাদ পরবর্তী দক্ষিণ আফ্রিকাকে 'রেইনবো ন্যাশন' বা 'রামধনু জাতি' বলা হয়। আর্চবিশপ ডেসমন্ড টুটু এই নামটি দেন। এটি দেশটির বহু বর্ণ বহু সংস্কৃতি ও বহু জাতির শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানকে বোঝায়
ক) 300
খ) 345
গ) 342
ঘ) 500
Note : দক্ষিণ আফ্রিকায় শ্বেতাঙ্গ শাসন শুরু হয় ১৬৫২ সালে ডাচদের কেপ কলোনি স্থাপনের মাধ্যমে এবং এর অবসান ঘটে ১৯৯৪ সালে বর্ণবাদ প্রথা বিলুপ্তির মাধ্যমে। এই সময়কাল প্রায় ৩৪২ বছর। তাই এটিই সবচেয়ে সঠিক উত্তর
ক) জাতিগোষ্ঠী নির্মূলকরণ
খ) পরিবেশ দূষণ
গ) ভৌগলিক সীমানা
ঘ) মেয়ের সাথে সংঘাত
Note : দারফুর হলো সুদানের পশ্চিমাঞ্চলের একটি প্রদেশ। ২০০৩ সাল থেকে এই অঞ্চলে আরব মিলিশিয়া গোষ্ঠী 'জানজাউয়িদ' দ্বারা অ-আরব জাতিগোষ্ঠীর ওপর ব্যাপক গণহত্যা ও নির্যাতন চালানো হয়। তাই এই সংকট জাতিগোষ্ঠী নির্মূলকরণের সাথে জড়িত
ক) নেলসন ম্যান্ডেলা
খ) মোয়াম্মার গাদ্দাফি
গ) সাদ্দাম হোসেন
ঘ) আব্রাহাম লিংকন
Note : লিবিয়ার নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফি ১৯৬৯ সালে একটি সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করেন এবং ২০১১ সালে গণঅভ্যুত্থানে নিহত হওয়ার আগ পর্যন্ত প্রায় ৪২ বছর দেশটি শাসন করেন
জব সলুশন