হিন্দু সমাজে বিধবা বিবাহের প্রবর্তক-
ক) রাজা রামমোহন রায়
খ) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
গ) দ্বারকানাথ ঠাকুর
ঘ) ইয়াংবেঙ্গল গোষ্ঠী
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ছিলেন বিধবা বিবাহের প্রধান প্রবক্তা ও প্রবর্তক। তার নিরলস সংগ্রাম ও প্রচেষ্টার ফলেই ১৮৫৬ সালে বিধবা বিবাহ আইন পাশ হয়। রাজা রামমোহন রায় সতীদাহ প্রথা নিবারণে মুখ্য ভূমিকা পালন করেন কিন্তু বিধবা বিবাহের সাথে সরাসরি যুক্ত ছিলেন না ।
Related Questions
ক) 1860
খ) 1852
গ) 1852
ঘ) 1841
Note : তিনি ১৮৪১ সালে এই কলেজে বাংলা বিভাগের হেডপণ্ডিত হিসেবে যোগদান করেছিলেন।
ক) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
খ) ভূদেব মুখোপাধ্যায়
গ) রাজা রামমোহন রায়
ঘ) মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার
Note : ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ১৮৪১ খ্রিস্টাব্দে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের বাংলা বিভাগে হেড পণ্ডিত হিসেবে যোগদান করেন এবং ১৮৪৬ সাল পর্যন্ত সেখানে শিক্ষাদান করেন।
ক) শকুন্তলা
খ) সীতার বনবাস
গ) কথামালা
ঘ) ভ্রান্তিবিলাস
Note :
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কালিদাসের সংস্কৃত ভাষার নাটক 'অভিজ্ঞানশকুন্তলম' এর উপাখ্যান ভাগের বাংলা অনুবাদ করেন,
তার অনুবাদগ্রন্থঃ
- শকুন্তলা,
- সীতার বনবাস,
- ভ্রান্তিবিলাস,
- বাঙলার ইতিহাস ইত্যাদি।
ক) শকুন্তলা
খ) সীতার বনবাস
গ) বর্ণপরিচয়
ঘ) ভ্রান্তিবিলাস
Note : বর্ণপরিচয়' ১৮৫৫ সালে প্রকাশিত হয় এবং এটি বাংলা ভাষা শিক্ষার ক্ষেত্রে একটি যুগান্তকারী বই হিসেবে সর্বজনীন স্বীকৃতি লাভ করে যার ফলস্বরূপ এটি ক্লাসিক মর্যাদা লাভ করে।
ক) সমাগরা
খ) তপোবন
গ) সারথি
ঘ) মালিনী
Note : কালিদাসের 'অভিজ্ঞানশকুন্তলম' এবং বিদ্যাসাগরের অনুবাদে মালিনী নদীর উল্লেখ আছে যার তীরে মহর্ষি কণ্বের আশ্রম অবস্থিত ছিল যেখানে শকুন্তলা লালিত পালিত হয়েছিলেন।
ক) শকুন্তলা
খ) হৈমন্তী
গ) বিলাসী
ঘ) সৌদামিনী মালো
Note : উক্তিটি শকুন্তলার অতুলনীয় প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বোঝাতে ব্যবহৃত হয়েছে এবং এটি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের 'শকুন্তলা' উপাখ্যানের অংশ।
জব সলুশন