১১তম এশিয়ান গেমসের উদ্বোধনী ও সমাপনী অনুষ্ঠান যে স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয় তার নাম-
Related Questions
১৯৯০ সালের ২ আগস্ট ইরাক কুয়েত দখল করলে সৌদি আরবের নিরাপত্তা- বিধানকল্পে যুক্তরাষ্ট্র সৌদি ভূখণ্ডে সৈন্য মোতায়েন করে এবং পরবর্তীতে কুয়েত মুক্তকরণকে অন্যতম লক্ষ্য নির্ধারণ করে। শিল্পোন্নত দেশগুলোর প্রধান জ্বালানি উপাদান খনিজ তেলের নিরাপদ সরবরাহ নিশ্চিতকরণ এবং তেলের মূল্য যাতে না বাড়ে সেজন্য যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ ছিল মার্কিন সৈন্য মোতায়েনের প্রচ্ছন্ন উদ্দেশ্য।
পার্ল হারবার আক্রমণ ছিল ইতিহাসের একটি অপ্রত্যাশিত সামরিক অভিযান যা জাপান সাম্রাজ্যের নৌবাহিনী কর্তৃক ৭ ডিসেম্বর, ১৯৪১ সালের ভোরে হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের পার্ল হারবারে অবস্থিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিমান ও নৌ - ঘাঁটিতে পরিচালিত হয়।
বিখ্যাত সাধক শাহ সুলতান বলখীর মাজার মহাস্থানগড়ে অবস্থিত।
শাহ সুলতান বলখী মাহিসাওয়ার ১৪শ শতাব্দির মুসলিম ধর্ম প্রচারক তিনি পুণ্ড্রবর্ধন (বর্তমান বগুড়া জেলা) এবং সন্দ্বীপ ইসলাম প্রচার করেছিলেন।
তিনি আফগানিস্তানের বালখ রাজ্যের সম্রাট ছিলেন। তিনি ছিলেন বালখ রাজ্যের সম্রাট শাহ আলী আসগরের পুত্র, পিতার মৃত্যুর পর তাকেই সম্রাট হিসেবে ঘোষণা করা হয় কিন্তু তিনি তার সাম্রাজ্য ছেড়ে দরবেশ হয়েছিলেন, ৪৪ হিজরীতে তিনি পুন্ড্রবর্ধনে আসার আগে প্রথমে বাংলার সন্দ্বীপে পৌছেন। পরে তিনি মহাস্তান গড়ে (পুন্ড্রবর্ধনের রাজধানী)আসেন।
রাস্তার মোড়ে মোড়ে ট্রাফিক বাতির সংকেত। লাল বাতি জ্বলতে দেখে গাড়িগুলো থামে। হলুদ বাতি দেখলে অপেক্ষা করে। আল জ্বলন্ত সবুজ বাতি দেখে অবাধে এগিয়ে চলে। লাল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি। তাই এটা অনেক দূর থেকেও দেখা যায়। সেই বিবেচনায় লাল অন্যান্য রঙের তুলনায় এগিয়ে। হলুদ রঙের আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য লালের চেয়ে কিছুটা কম, তবে সবুজের মতো এতটা কম নয়, সে কারণেই এটি বেছে নেওয়া হয়েছে।
মহাস্থানগড় একসময় বাংলাদেশের রাজধানী ছিল। তখন তার নাম ছিল - - পুণ্ড্র নগর।
মহাস্থানগড় বাংলাদেশের একটি অন্যতম প্রাচীন পুরাকীর্তি। প্রসিদ্ধ এই নগরী ইতিহাসে পুণ্ড্রবর্ধন বা পুণ্ড্রনগর নামেও পরিচিত ছিল। এক সময় মহাস্থানগড় বাংলার রাজধানী ছিল। যিশু খ্রিষ্টের জন্মেরও আগে অর্থাৎ প্রায় আড়াই হাজার বছর পূর্বে এখানে সভ্য জনপদ গড়ে উঠেছিল প্রত্নতাত্ত্বিক ভাবেই তার প্রমাণ মিলেছে।
“এখানে যারা প্রাণ দিয়াছে রমনার ঊর্ধ্বমুখী কৃষ্ণচূড়ার নীচে সেখানে আমি কাঁদতে আসি নি” – এই বিখ্যাত পঙ্ক্তিটির রচিয়তা হলেন মাহবুব উল আলম চৌধুরী। এটি তাঁর লেখা "কাঁদতে আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি" কবিতার অংশ।
১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি ভাষা আন্দোলনের সময় ঢাকায় পুলিশের গুলিতে ছাত্ররা শহীদ হওয়ার খবর চট্টগ্রামে পৌঁছানোর পর, মাহবুব উল আলম চৌধুরী জ্বরাক্রান্ত অবস্থায় এই ঐতিহাসিক কবিতাটি রচনা করেন। একই রাতে কোহিনূর ইলেকট্রিক প্রেসে এটি ছাপা হয় এবং পরদিন ২২শে ফেব্রুয়ারি লালদীঘির ময়দানে আয়োজিত প্রতিবাদ সভায় কাব্যপুস্তিকাটি বিলি করা হয়। পরবর্তীতে তৎকালীন মুসলিম লীগ সরকার এই কাব্যপুস্তিকাটি বাজেয়াপ্ত ঘোষণা করে।
জব সলুশন