মধুর চেয়েও আছে মধুর সে আমার এই দেশের মাটি খাঁটি সোনার চেয়ে খাঁটি'। --- কবিতায় এই অংশ বিশেষের রচয়িতা -----
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত (জন্ম: ফেব্রুয়ারি ১১, ১৮৮২ - মৃত্যু: ফেব্রুয়ারি ২৫, ১৯২২) একজন বাঙালি কবি ও ছড়াকার। তার কবিতায় ছন্দের কারুকাজ, শব্দ ও ভাষা যথোপযুক্ত ব্যবহারের কৃতিত্বের জন্য তাকে ছন্দের যাদুকর নামে আখ্যায়িত করা হয়।
Related Questions
কাজলা দিদি কবিতাটি - যতীন্দ্রমোহন বাগচী রচনা করেন।
এটা তার একটি বিখ্যাত কবিতা।
তার রচিত আরো কয়েকটি কাব্য গ্রন্থ হলো - লেখা, রেখা, অপরাজিতা, বন্ধুর দান, নীহারিকা, মহাভারতী।
রবীন্দ্র পরবর্তী যুগের কবিদের অন্যতম যতীন্দ্রমোহন বাগচী পল্লিপ্রকৃতির সৌন্দর্য ও পল্লিজীবনের সুখ - দুঃখের কথা অত্যন্ত দক্ষতার সাথে সাবলীল ভাষা ও ছন্দে প্রকাশ করেছেন, যা সাধারণ পাঠকের হৃদয়ে স্থায়ী দাগ কাটে। তাঁর ‘কাজলা দিদি’ ও ‘অন্ধবধূ’ কবিতা দুটি সর্বাধিক জননন্দিত।
"মোদের গরব মোদের আশা, আ - মরি বাংলা ভাষা " - গানটির রচয়িতা অতুল প্রসাদ সেন। তিনি ছিলেন ব্রিটিশ ভারতবর্ষ এর ঊনবিংশ শতাব্দীতে আবির্ভূত একজন বাঙালি গীতিকার, সুরকার ও গায়ক। তার রচিত গানগুলোর মূল উপজীব্য বিষয় ছিল দেশপ্রেম, ভক্তি ও প্রেম।
কামিনী রায় (জন্মঃ অক্টোবর ১২, ১৮৬৪ - মৃত্যুঃ সেপ্টেম্বর ২৭, ১৯৩৩) একজন প্রথিতযশা বাঙালি কবি, সমাজকর্মী এবং নারীবাদী লেখিকা। তিনি তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের প্রথম মহিলা স্নাতক ডিগ্রীধারী ব্যক্তিত্ব। তিনি একসময় "জনৈক বঙ্গমহিলা" ছদ্মনামে লিখতেন।
তার কাব্যগ্রন্থের মধ্যে রয়েছে - আলো ও ছায়া (১৮৮৯), নির্মাল্য (১৮৯১), পৌরাণিকী (১৮৯৭), মাল্য ও নির্মাল্য (১৯১৩), অশোক সঙ্গীত (সনেট সংগ্রহ, ১৯১৪), অম্বা (নাট্যকাব্য, ১৯১৫), দীপ ও ধূপ (১৯২৯), জীবন পথে (১৯৩০), অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত 'মহাশ্বেতা' ও 'পুণ্ডরীক' তার দুটি প্রসিদ্ধ দীর্ঘ কবিতা। এ ছাড়া ১৯০৫ সালে তিনি শিশুদের জন্য ‘গুঞ্জন’ নামে কবিতা সংগ্রহ ও প্রবন্ধ গ্রন্থ রচনা করেন।
‘আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে আসে নাই কেহ অবনী পরে/ সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে আমরা পরের তরে।’
এমন সুন্দর কবিতার চরণ আজ সবার মুখেই বাণী চিরন্তনী’র মতো।
জব সলুশন