বিষয়ঃ বাংলা
51. রত্নপরীক্ষা' গ্রন্থের রচয়িতা-
52. চন্ডীচরণ মুন্সী কে?
53. কোন বাংলা গানকে ইউনেস্কো Heritage of Humanity অভিধায় ভূষিত করেছে?
55. যে সবে বঙ্গেত জন্মি হিংসে বঙ্গবাণী। সে সব কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি।।' কবিতাংশটি কোন কাব্যের অন্তর্গত?
56. বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে কাঁকিল্যা গ্রাম কেন উল্লেখযোগ্য?
64.
নীলকর' কোন সমাসের দৃষ্টান্ত?
যে পদের পরবর্তী ক্রিয়ামূলের সঙ্গে কৃৎ-প্রত্যয় যুক্ত হয় সে পদকে উপপদ বলে। কৃদন্ত পদের সঙ্গে উপপদের যে সমাস হয়, তাকে বলে উপপদ তৎপুরুষ সমাস। বাক্য সংক্ষেপণ (এক কথায় প্রকাশ) ঘটে থাকলে এবং সমস্তপদের শেষে ক্রিয়া (কাজ)-বাচক পদ যুক্ত থাকলেই সেগুলো সাধারণত উপপদ তৎপুরুষ সমাস হয়। যেমন: জলে চরে যা = জলচর; বাজি করে যে=বাজিকর, জল দেয় যা= জলদ, পঙ্কে জন্মে যা= পঙ্কজ। এরূপ- হরবেলা, গৃহস্থ, ইন্দ্রজিৎ, পাতাচাটা, হাড়ভাঙ্গা, মাছিমারা, ছারপোকা, ঘরপোড়া, বর্ণচোরা, গলাকাটা, বেতনভুগী, মধুপ, শ্মশানচারী, পা-চাটা, পাড়াবেড়ানি, ছা-পোষা ইত্যাদি।
শর্টকাট: অধিকাংশ ক্ষেত্রে ব্যক্তিকে বোঝাবে ও বাক্য সংকোচন হয়।
71. ধ্বনিবিজ্ঞান ও বাংলা ধ্বনিতত্ত্ব' গ্রন্থের রচয়িতা-
74. একুশ মানে মাথা নত না করা"-এই অমর পঙ্ক্তির রচয়িতা-
75. কোন গল্পকারের গল্পে ম্যাজিক রিয়েলিজমের প্রতিফলন ঘটেছে?
77. সেলিম আল দীনের নাটকে অনুসৃত শিল্পতত্ত্ব-
78. শামসুর রাহমানের রচিত উপন্যাস-
79. ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ' গানটির রচয়িতা-
80. নাম রেখেছি কোমল গান্ধার" কাব্যের রচয়িতা
81. তৈল' প্রবন্ধটি লিখেছেন-
83. দীনবন্ধু মিত্রের 'নীলদর্পণ' নাটকের ইংরেজি অনুবাদক-
84.
যে নারীর পতি নেই, পুত্রও নেই- এক কথায় প্রকাশ করলে কী হবে?
যে নারীর হাসি সুন্দর - সুস্মিতা।
যে নারীর হাসি পবিত্র- শুচিস্মিতা ।
যে নারী অন্যের নিন্দা করে না - অনসূয়া।
সরোবরে জন্ম যার - সরোজ।
যে নারী প্রিয় কথা বলে = প্রিয়ংবদা।
যে নারী প্রিয় বাক্য বলে = প্রিয়ভাষী।
যে নারী নিজে বর বরণ করে নেয় = স্বয়ংবরা।
যে নারী (মেয়ের) বিয়ে হয়নি = কুমারী।
যে নারীর বিয়ে হয় না = অনূঢ়া।
যে নারীর সম্প্রতি বিয়ে হয়েছে = নবোঢ়া।
যে নারীর কোন সন্তান হয় না = বন্ধ্যা।
যে নারী জীবনে একমাত্র সন্তান প্রসব করেছে = কাকবন্ধ্যা।
যে নারীর সন্তান বাঁচে না = মৃতবৎসা।
যে নারীর স্বামী ও পুত্র মৃত = অবীরা।
যে নারীর স্বামী ও পুত্র জীবিত = বীরা বা পুরন্ধ্রী।
যে নারী বীর সন্তান প্রসব করে = বীরপ্রসূ।
যে নারী বীর = বীরাঙ্গনা।
যে নারী পূর্বে অন্যের স্ত্রী ছিল = অন্য পূর্বা।
যে নারী অন্য কারও প্রতি আসক্ত হয়না = অনন্যা।
যে নারী কখনো সূর্যকে দেখে নাই = অসূর্যম্পশ্যা।
নারীর অসূয়া (হিংসা) নেই = অনসূয়া।
যে নারীর হাসি সুন্দর = সুস্মিতা।
যে নারীর হাসি কুটিলতাবর্জিত = শুচিস্মিতা।
যে নারীর স্বামী বিদেশে থাকে = প্রোষিতভর্তৃকা।
85.
যে নারীর স্বামী বিদেশে থাকে-
যে নারীর হাসি সুন্দর - সুস্মিতা।
যে নারীর হাসি পবিত্র- শুচিস্মিতা ।
যে নারী অন্যের নিন্দা করে না - অনসূয়া।
সরোবরে জন্ম যার - সরোজ।
যে নারী প্রিয় কথা বলে = প্রিয়ংবদা।
যে নারী প্রিয় বাক্য বলে = প্রিয়ভাষী।
যে নারী নিজে বর বরণ করে নেয় = স্বয়ংবরা।
যে নারী (মেয়ের) বিয়ে হয়নি = কুমারী।
যে নারীর বিয়ে হয় না = অনূঢ়া।
যে নারীর সম্প্রতি বিয়ে হয়েছে = নবোঢ়া।
যে নারীর কোন সন্তান হয় না = বন্ধ্যা।
যে নারী জীবনে একমাত্র সন্তান প্রসব করেছে = কাকবন্ধ্যা।
যে নারীর সন্তান বাঁচে না = মৃতবৎসা।
যে নারীর স্বামী ও পুত্র মৃত = অবীরা।
যে নারীর স্বামী ও পুত্র জীবিত = বীরা বা পুরন্ধ্রী।
যে নারী বীর সন্তান প্রসব করে = বীরপ্রসূ।
যে নারী বীর = বীরাঙ্গনা।
যে নারী পূর্বে অন্যের স্ত্রী ছিল = অন্য পূর্বা।
যে নারী অন্য কারও প্রতি আসক্ত হয়না = অনন্যা।
যে নারী কখনো সূর্যকে দেখে নাই = অসূর্যম্পশ্যা।
নারীর অসূয়া (হিংসা) নেই = অনসূয়া।
যে নারীর হাসি সুন্দর = সুস্মিতা।
যে নারীর হাসি কুটিলতাবর্জিত = শুচিস্মিতা।
যে নারীর স্বামী বিদেশে থাকে = প্রোষিতভর্তৃকা।
86.
বিদ্যাপতি কোন ভাষায় পদ রচনা করেন?
‘ব্রজবুলি’ হচ্ছে মৈথিলি ও বাংলার মিশ্রণে গঠিত এক মধুর সাহিত্যিক ভাষা। এটি হচ্ছে কৃত্রিম মিশ্র ভাষা। ব্রজবুলি কখনো মুখের ভাষা ছিল না; সাহিত্যকর্ম ব্যতীত অন্যত্র এর ব্যবহারও নেই। মিথিলার কবি বিদ্যাপতি এ ভাষার স্রষ্টা। অর্থাৎ বিদ্যাপতি ব্রজবুলি ভাষার পদ রচনা করতেন।
87. অনুসর্গ কি?
88.
বনস্পতি' শব্দটির সন্ধি বিচ্ছেদ কোনটি?
ব্যাকরণের সাধারণ বা বিশেষ কোনো নিয়মানুসারেই যখন কোনো কর্ম ব্যাখ্যা করা যায় না, অথচ তা সংঘটিত হয়, তখন সেই ব্যতিক্রম বৈধতা দেয়ার নাম নিপাতনে সিদ্ধ। কতকগুলো সন্ধি নিপাতনে, সিদ্ধ হয়। যেমন: বন্ + পতি = বনস্পতি , পর + পর = পরস্পর , আ + চর্য = আশ্চর্য, বৃহৎ + পতি = বৃহস্পতি ইত্যাদি।
89.
তেপান্তর' কোন সমাসের উদাহরণ?
'তেপান্তর' দ্বিগু সমাসের উদাহরণ।
সমাহার বা সমষ্টি বা মিলন অর্থে সংখ্যাবাচক শব্দের সঙ্গে বিশেষ্য পদের যে সমাস হয়, তাকে দ্বিগু সমাস বলে।
দ্বিগু সমাসে সমাসনিষ্পন্ন পদটি বিশেষ্য পদ হয়। তবে অনেক ব্যাকরণবিদ দ্বিগু সমাসকে কর্মধারয় সমাসের অন্তর্ভুক্ত করেছেন।
ত্রিকাল (তিন কালের সমাহার), চৌরাস্তা (চৌরাস্তার সমাহার), তেমাথা (তিন মাথার সমাহার), শতাব্দী (শত অব্দের সমাহার), পঞ্চবটী (পঞ্চবটের সমাহার), ত্রিপদী (ত্রি বা তিন পদের সমাহার), ত্রিফলা (ত্রি বা তিন ফলের সমাহার), নবরত্ন (নব বা নয় রত্নের সমাহার), তেপান্তর (তিন বা তে প্রান্তরের সমাহার)।
90.
অভাব' অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে কোন উপসর্গ-
'অভাব' অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে 'আলুনি' উপসর্গটি
উপসর্গ অর্থদ্যোতকতা উদাহরণ
আ- অভাব আকাঁড়া, আধোয়া, আলুনি
91. চৌ হদ্দি' শব্দটি কোন কোন ভাষার শব্দ মিলে রচনা?
92.
ধ্বনির লিখিত রূপকে কী বলে?
ধ্বনির সংকেত চিহ্ন বা লিখিত রূপ হল বর্ণ
94. সমাস ও কারক ব্যাকরণের কোন অংশে অন্তর্ভুক্ত?
95.
বাংলা ভাষার কোন রীতি সুনির্ধারিত ব্যাকরণের অনুসারী
বাংলা ভাষার সাধুরীতি কিছু বৈশিষ্ট্য হলো -
ক. বাংলা লেখ্য সাধুরীতি সুনির্ধারিত ব্যাকরণের নিয়মন অনুসরণ করে চলে এবং এর পদবিন্যাস সুনিয়ন্ত্রিত ও সুনির্দিষ্ট।
খ. সাধু ভাষায় তৎসম বা সংস্কৃত শব্দের প্রাধান্য।
গ. সাধুরীতির গদ্য এক প্রকার আভিজাত্য ও গাম্ভীর্যের অধিকারী।
ঘ. এ রীতি নাটকের সংলাপ ও বক্তৃতার অনুপযোগী।
ঙ. এ রীতিতে সর্বনাম ও ক্রিয়াপদ এক বিশেষ গঠন পদ্ধতি মেনে চলে।
96.
বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত বিদেশি উপসর্গ কতগুলো?
বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত বিদেশি উপসর্গ অনির্ণেয়।
বিদেশি উপসর্গ:
ফারসি উপসর্গ: কম, কার, দর, না, নিম, ফি, ব, বে, বর, বদ।
আরবি উপসর্গ: আম, খাস, খয়ের, গর্, বাজে, লা।
উর্দু হিন্দি উপসর্গ: হর, হরেক।
ইংরেজি উপসর্গ : ফুল, সাব, হাফ, হেড।
98.
নীলকর” কোন সমাসভুক্ত?
যে পদের পরবর্তী ক্রিয়ামূলের সঙ্গে কৃৎ-প্রত্যয় যুক্ত হয় সে পদকে উপপদ বলে। কৃদন্ত পদের সঙ্গে উপপদের যে সমাস হয়, তাকে বলে উপপদ তৎপুরুষ সমাস। বাক্য সংক্ষেপণ (এক কথায় প্রকাশ) ঘটে থাকলে এবং সমস্তপদের শেষে ক্রিয়া (কাজ)-বাচক পদ যুক্ত থাকলেই সেগুলো সাধারণত উপপদ তৎপুরুষ সমাস হয়। যেমন: জলে চরে যা = জলচর; বাজি করে যে=বাজিকর, জল দেয় যা= জলদ, পঙ্কে জন্মে যা= পঙ্কজ। এরূপ- হরবেলা, গৃহস্থ, ইন্দ্রজিৎ, পাতাচাটা, হাড়ভাঙ্গা, মাছিমারা, ছারপোকা, ঘরপোড়া, বর্ণচোরা, গলাকাটা, বেতনভুগী, মধুপ, শ্মশানচারী, পা-চাটা, পাড়াবেড়ানি, ছা-পোষা ইত্যাদি।
শর্টকাট: অধিকাংশ ক্ষেত্রে ব্যক্তিকে বোঝাবে ও বাক্য সংকোচন হয়।
99. সবচেয়ে কম বয়সে কোন লেখক বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান?